.জাহান্নামের অধিবাসীদের অধিকাংশই নারী
একদা নবী (ﷺ) (মহিলাদেরকে সম্বােধন করে) বললেন, “হে মহিলা সকল! তোমরা সাদকাহ-খয়রাত করতে থাক ও অধিকমাত্রায় ইস্তিগফার কর। কারণ আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের অধিকাংশ অধিবাসীরূপে দেখলাম
ভিন্নমত-
তোমাদের মধ্যে পুরুষ হোক কিংবা নারীই হোক কোন কর্মীরই কর্মফল আমি নষ্ট করি না, তোমরা একে অপরের অংশ। পবিত্র কুরআনে কোন একটি আয়াত নেই যা এ হাদিসের সমর্থন যোগ্য বক্তব্য বর্নিত হয়ছে।তদুপরি এটি ন্যায় বিচারের পরিপন্থি।
খ. জাহান্নামের অধিকাংশ বাসিন্দা হবে জালেম,মুশরেক,মুনাফেক। মানব সমাজের ৯০- ভাগ পুরুষরাই জালেম হয়ে থাকে। পৃথিবীতে হাজার সীমাবদ্ধতা মোকাবেলা করতে হয় নারীকে। নারীকে অবলা আখ্যায়িত করা
১.বিধবা ,কর্মহীন,তালাকপ্রাপ্তা,সতিনের ঘর করা গভধারণের কষ্ট ভোগ , স্বামীর উপর ৯০ভাগের অধিক নিভরতা ৫%,ক্ষমতা বেশী তারা ভোগ করার সুয়োগ পায় না ইত্যাদি— জাহান্নাম তো জালেমদের জন্য নিধারিত হয়ে আছে।
৩য় মত
রাসুলস.আমাদের মা বোনদের সতর্ক করে দিলেন যেন তারা মানবিক দুর্বলতা ইবাদাত বান্দেগী আর সাদকাহ-খয়রাতের মাধ্যমে অধিক পূন্য অর্জনের মাধ্যমে জান্নাত লাভে হকদার হতে পারে। বিষয়টিকে সর্তক বার্তা ,নেয়ামতের বার্তা হিসেবে গ্রহন করা যায়।